স্কুলের ১২তম গ্রেডে পড়ার সময় থেকে আমি লেখার কাজ শুরু করি। অতঃপর দীর্ঘ ১০ মাসে পুরো কোরআন লেখা শেষ হয়। ’ মেয়েকে নিজের উচ্ছ্বাসের কথা জানান মালিকার বাবা সালাহুদ্দিন আইউবি।
পবিত্র কোরআনের অনুলিপির প্রতি তার মধ্যে বিশেষ আগ্রহ রয়েছে বলে জানান তিনি। তিনি বলেন, ‘কোরআন লেখার কাজ খুবই পরিশ্রমের। নিজ চেষ্টায় তা শেষ করতে পারায় আমাদের মেয়েকে নিয়ে আমরা সত্যিই গর্বিত। ’
মালিকার বাবা বলেন, ‘শিক্ষা, জ্ঞানার্জন ও শেখার সুযোগ প্রায় নেই হয়ে পড়েছে। জীবনযুদ্ধে অনেক বাধা-বিপত্তির মুখোমুখি হতে হচ্ছে। এমনকি লেখার জন্য একটি কাগজ জোগাড় করতেও অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়।’